Monday, ডিসেম্বর ১১, ২০২৩
শিরোনাম
ডলি সায়ন্তনীকে নির্বাচনে চান পাবনার সংস্কৃতিকর্মীরাওনার্স পরিচয় দেন ডাক্তার, দিচ্ছেন সর্ব রোগের চিকিৎসাডলি সায়ন্তনীর প্রার্থীতা ফেরার অপেক্ষায় সুজানগর, আমিনপুরের মানুষঅবহেলা অব্যবস্থাপনায় অকার্যকর পাবনার সেচ উন্নয়ন প্রকল্প, বিপাকে কৃষকসাঁথিয়ায় ভোটার হালনাগাদকারীদের পাওনা দিতে গরিমসি করছেন নির্বাচন অফিসারআটঘরিয়ায় গলায় ফাঁস দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা, স্বামী আটকসাঁথিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রবেশ পথে মন্দির নির্মাণ করার চেষ্টা ॥ জনমনে অসন্তোষসাঁথিয়ায় চলাচলের রাস্তায় বেড়া,অবরুদ্ধ ১৬ পরিবারআটঘরিয়ায় বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধনবেড়ায় পাট ক্ষেত থেকে ভ্যান চালকের লাশ উদ্ধার

টেকসই শিক্ষা-সংস্কৃতি বিনির্মাণে সম্মিলিত অংশ গ্রহণ অপরিহার্য– রবি উপাচার্য

শেয়ার করতে এখানে চাপ দিন

হারুনার রশীদ (হারুন) স্টাফ রিপোর্টারঃ শুক্রবার( ৩ মার্চ) শহীদ নূরুল হোসেন ডিগ্রি কলেজের প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শাহ্ আজম।

এসময় প্রফেসর ড. মোঃ শাহ্ আজম বলেন, বাংলাদেশের একটি টেকসই শিক্ষা সংস্কৃতির বিনির্মাণে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত অংশগ্রহণ অপরিহার্য এবং বাংলাদেশের শিক্ষাকে উৎপাদনমুখী এবং টেকসই করতে হলে শিক্ষার সঙ্গে দুটি বিষয়ের সংযুক্তির কোন বিকল্প নেই। একটি হচ্ছে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, অন্যটি হচ্ছে বাংলাদেশের আবহমান কাল ধরে চর্চিত সংস্কৃতির উপকরণ।
যদি এই দুটি বিষয়কে আমরা আমাদের শিক্ষা প্রদান পদ্ধতি এবং শিক্ষার যে কারিকুলাম তার সঙ্গে যুক্ত করা যায় তাহলে আমাদের আজকের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের গৌরব উজ্জ্বল অধ্যায় এবং মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানতে পারবে এবং যারা দেশের জন্য আত্মবলিদান করেছেন, তাঁদের বীরত্বে গাঁথা ও বাঙালির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারবে।

রবি উপাচার্য বলেন, এই বিষয় গুলো সম্পর্কে তাদের যদি সম্যক ধারণা দেয়া হয়, তাহলে তারা গৌরবান্বিত বোধ করবে এবং নিজেরা আত্মবিশ্বাসী হয়ে গড়ে উঠবে। তাদের যে প্রজ্ঞা এবং অর্জিত জ্ঞান তার সঠিক ব্যবহারটি দেশের প্রয়োজনে বিনিয়োগে সমর্থ হবে। এজন্য সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে রাষ্ট্রের সাথে সম্মিলিত ভাবে দায়িত্বটি পালন করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের যে গৌরব উজ্জ্বল সময় সেই সময়ে প্রতিষ্ঠিত এই কলেজের একটি গৌরব উজ্জ্বল ইতিহাস আছে, সঙ্গে সঙ্গে এই প্রতিষ্ঠানের কিছু দায়িত্বও রয়েছে। ইতিপূর্বে এই কলেজ যে ভাবে তার দ্বায়িত্ব পালন করেছে, আমরা আশা করি ভবিষ্যতেও তারা সেই ধারাতেই শিক্ষাব্যবস্থা পরিচালিত করবে, এবং একটি স্বনির্ভর উন্নত এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে সহায়তা করবে।

সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন সাথিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব মাসুদ হোসেন, উপস্থিত ছিলেন সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক কাশীনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মীর মঞ্জুর এলাহী। অনুষ্ঠানে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা, শহীদ নুরুল হোসেন ডিগ্রি কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সাবেক শিক্ষার্থীগণ উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করতে এখানে চাপ দিন

সর্বশেষ খবর