Friday, ডিসেম্বর ৮, ২০২৩
শিরোনাম
ডলি সায়ন্তনীর প্রার্থীতা ফেরার অপেক্ষায় সুজানগর, আমিনপুরের মানুষঅবহেলা অব্যবস্থাপনায় অকার্যকর পাবনার সেচ উন্নয়ন প্রকল্প, বিপাকে কৃষকসাঁথিয়ায় ভোটার হালনাগাদকারীদের পাওনা দিতে গরিমসি করছেন নির্বাচন অফিসারআটঘরিয়ায় গলায় ফাঁস দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা, স্বামী আটকসাঁথিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রবেশ পথে মন্দির নির্মাণ করার চেষ্টা ॥ জনমনে অসন্তোষসাঁথিয়ায় চলাচলের রাস্তায় বেড়া,অবরুদ্ধ ১৬ পরিবারআটঘরিয়ায় বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধনবেড়ায় পাট ক্ষেত থেকে ভ্যান চালকের লাশ উদ্ধারবেড়ায় বালুবাহী ড্রাম ট্রাক চাপায় ঠিকাদার নিহতমহাসড়কের দুপাশের গাছ চালক-যাত্রীদের আতঙ্ক

পাবনায় ৯ ডাক্তার-নার্সসহ হোম কোয়ারেন্টাইনে ৬৮৮

শেয়ার করতে এখানে চাপ দিন

স্টাফ রিপোর্টার : পাবনা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক রোগীকে বুধবার (২৫ মার্চ) করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ওই রোগীকে চিকিৎসা সেবা দেয়া হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সসহ আরও ৯ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দিয়েছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। এছাড়াও গত ২৪ ঘন্টায় জেলায় আরও ৫৭ ব্যক্তিকে হোম কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে বুধবার পর্যন্ত জেলায় ৬৮৮ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন। পাবনার সিভিল সার্জন ডা. মেহেদী হাসান ইকবাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে করোনা আতঙ্কে পাবনা জেলারেল হাসপাতাল ছেড়ে সাধারণ অনেক রোগী চলে গেছেন। গুরুতর রোগী ছাড়া অন্য কোনো রোগী বর্তমানে হাসপাতালে নেই। তবে এখনও কোন রোগী হাসপাতালের করোনা আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি হয়নি।
অপরদিকে পাবনায় বিদেশফেরত প্রায় ৩ হাজার মানুষ কোথায় আছে তা কেউ জানে না। এদের বাড়িতে পুলিশ গিয়েও না পেয়ে ফিরে আসছে।
পাবনার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. কেএম আবু জাফর জানান, বিদেশফেরত ওইসব ব্যক্তিদের বাড়িতে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। কিন্ত তাদেরকে বাড়িতে পাওয়া যায়নি। তিনি আরও জানান, পাবনায় এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কোনো রোগী শনাক্ত হয়নি। একজনকে করোনা সন্দেহে পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছিল। তবে তার নেগেটিভ ফলাফল এসেছে। যাদেরকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে তারা বেশিরভাগই বিদেশফেরত।
এদিকে বুধবার জেলা প্রশাসক কবীর মাহমুদ ও পুলিশ সুপার শেখ রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে প্রশাসনের কর্মকর্তারা করোনা থেকে রক্ষায় জনসচেতনতা কার্যক্রম পরিচালনা করেন। কর্মকর্তারা শহরের প্রধান সড়ক আব্দুল হামিদ রোড, বড় বাজার, নিউমার্কেট, রূপকথা রোডসহ জনসমাগম প্রবণ এলাকাগুলোতে লিফলেট বিতরণ করেন।
এছাড়া গত দু’দিন ধরে শহরের রাস্তায় রাস্তায় টহল দিচ্ছে পুলিশ। খুব প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে ঘুরছে কিনা তা তদারকি করছে তারা। এর আগে জেলার সব ধরনের দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হয়। তবে ওষুধের দোকান, কাঁচা তরকারি ও মুদি দোকান খোলা রয়েছে।

শেয়ার করতে এখানে চাপ দিন

সর্বশেষ খবর