Monday, ডিসেম্বর ১১, ২০২৩
শিরোনাম
ডলি সায়ন্তনীকে নির্বাচনে চান পাবনার সংস্কৃতিকর্মীরাওনার্স পরিচয় দেন ডাক্তার, দিচ্ছেন সর্ব রোগের চিকিৎসাডলি সায়ন্তনীর প্রার্থীতা ফেরার অপেক্ষায় সুজানগর, আমিনপুরের মানুষঅবহেলা অব্যবস্থাপনায় অকার্যকর পাবনার সেচ উন্নয়ন প্রকল্প, বিপাকে কৃষকসাঁথিয়ায় ভোটার হালনাগাদকারীদের পাওনা দিতে গরিমসি করছেন নির্বাচন অফিসারআটঘরিয়ায় গলায় ফাঁস দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা, স্বামী আটকসাঁথিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রবেশ পথে মন্দির নির্মাণ করার চেষ্টা ॥ জনমনে অসন্তোষসাঁথিয়ায় চলাচলের রাস্তায় বেড়া,অবরুদ্ধ ১৬ পরিবারআটঘরিয়ায় বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধনবেড়ায় পাট ক্ষেত থেকে ভ্যান চালকের লাশ উদ্ধার

রিলিজ হচ্ছে করোনামুক্তির প্রার্থনা সংগীত

শেয়ার করতে এখানে চাপ দিন

গোলাম মাহবুব, নিজস্ব প্রতিবেদক : শুধু বাঙালির বিপর্যয় নয়। বিশ্বটাই আজ করোনার গ্রাসে মৃত্যুপুরী হতে চলেছে। এ যেন বান্দার উপর সৃষ্টিকর্তার অভিশাপ! করোনায় আক্রান্ত বিশ্বের প্রতিটি মানুষের জন্য ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাঙালিরা আজ প্রার্থনারত। এই মহামারী থেকে মুক্তির জন্য সৃষ্টিকর্তার নিকট তাঁর বান্দাদের প্রার্থনা-

`কোন বা খানে থাকো তুমি / দাও দেখা এই অধমেরে / তুমি দয়াময়, তুমি মায়াময় / ডাকি তোমায় বারেবারে / আর দিও না এমন জ্বালা হৃদয় পুড়ে হয় যে কালা / তোমার রহম পাইতে প্রভূ প্রেমসাগরে দিলাম ডুব / তোমার অপার মহিমায় রেখো মোদের সর্বদায় / দিও না এমন মহামারী তোমার পাপী বান্দারে / ও যে আসে না চোখের রেটিনায় / ভাসে না লেন্সের ক্যামেরায় / অশরীরি আত্মার এই প্রতাপে / আশরাফুল মাখলুকাতের বিপর্যয় / কুদরতে ইলাহী তুমি / তুলনা নাই তোমার / তুমি শাফি, তুমি মাফি / তুমিই কাদির পরোয়ার / তুমি বাদশা, তুমি উজির / সবখানেতে তুমিই হাজির / মনের আগুণ নিভে যেত পাইলে পাশে তোমারে / ডাকি তোমায় বারেবারে।

এরকমই কথার একটি গান লিখেছেন গীতিকার আলাউল হোসেন। গানটিতে সুর দিয়েছেন- সংগীতশিল্পী পূজন দাস আর গানে কণ্ঠ দিয়েছেন- পাবনার ইসলামী সংগীতের শিল্পী ওবায়দুল্লাহ তারেক। খন্দকার রাইসুল ইসলামের সংগীতায়োজনে গানটির মিউজিক ভিডিও আগামীকাল রোববার (১৯ এপ্রিল) ‌‌‌’চ্যানেল পাবনা’ নামের ইউটিউব চ্যানেলে রিলিজ হবে।

গীতিকার আলাউল হোসেন গানটি প্রসঙ্গে বলেন, করোনামুক্তিতে আমাদের যার যার ঘরে থেকে স্রষ্টার আরাধনা করা উচিত। একমাত্র একাগ্র ইবাদত ছাড়া যেমন বিধাতার সন্ধান পাওয়া যায় না, তেমনি একমাত্র সর্বশক্তিমানের করুণা ছাড়া মানবজাতির মহামারী থেকে মুক্তির কোনো উপায় নেই।

সুরকার পূজন দাস বলেন, আমরা যে যে ধর্মের মানুষ হই না কেন, সৃষ্টিকর্তা একজনই। সৃষ্টিকর্তা রুপে ভিন্ন, মূলে এক। সারাবিশ্বের এই ক্রান্তিকালে আমাদের উচিত সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করা। আলাউল হোসেনের লেখা অনেক গানেই আমি সুর করেছি এর আগে। এ গানটির কথা আমাকে আবেগতাড়িত করেছে। খুব দ্রুত গানটিতে সুরারোপ করেছি। তবু আশা করছি গানটি মানব অন্তরে ধ্বনিত হবে প্রার্থনার তালে।

গানটির সংগীত পরিচালক খন্দকার রাইসুর রহমান বলেন, করোনার এই ভয়াবহতার মধ্যেও এত দ্রুত গানটির কম্পোজ সম্পন্ন করতে পেরেছি, এ জন্য সৃষ্টিকর্তার নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। সংগীতপ্রেমী, শুদ্ধ সংগীতের শ্রোতা, আপনারা ঘরে বসে গান শুনুন। আশা করছি গানটির কথা ও সুর কিছু সময়ের জন্য হলেও আপনাকে সৃষ্টিকর্তার নাম স্মরণ করিয়ে দেবে।

শেয়ার করতে এখানে চাপ দিন

সর্বশেষ খবর